ফুটপাথ (২০০৩-এর চলচ্চিত্র)

ভারতপিডিয়া থেকে
ImportMaster (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১১:৪৩, ২৫ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ (robot: Import articles using বিশেষ:আমদানি)
(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন
ফুটপাথ
চিত্র:ফুটপাথ ২০০৩.jpg
ডিভিডি প্রচ্ছদ
পরিচালকবিক্রম ভট্ট
প্রযোজক
রচয়িতা
  • মহেশ ভট্ট
  • গিরিশ ধামিজা
শ্রেষ্ঠাংশে
সুরকার
চিত্রগ্রাহকপ্রবীণ ভট্ট
সম্পাদকআকিভ আলি
পরিবেশকটিপস ফিল্মস প্রাইভেট লিমিটেড
মুক্তি
  • ১৫ আগস্ট ২০০৩ (2003-08-15)
দৈর্ঘ্য১৬০ মিনিট
দেশভারত
ভাষাহিন্দি
আয়৮ কোটি টাকা

ফুটপাথ (হিন্দি: फुटपाथ) হল ২০০৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি ভারতীয় বলিউড অপরাধ থ্রিলার চলচ্চিত্র। ছবিটির পরিচালক হলেন বিক্রম ভট্ট। ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন আফতাব শিবদাসানি, রাহুল দেব, বিপাশা বসু এবং নবাগত অভিনেতা ইমরান হাশমি[১] ছবিটি বক্স অফিসে সাফল্য অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছিল।

কাহিনি-সারাংশ

অর্জুন সিং (আফতাব শিবদাসানি) এবং তার প্রতিবেশী রঘু শ্রীবাস্তব (ইমরান হাশমি) ও শেখর শ্রীবাস্তব (রাহুল দেব) নামে দুই ভাই মুম্বই শহরের একটি গ্যাংস্টার-কবলিত এলাকার বাসিন্দা। অর্জুনের বাবা ছিলেন ইউনিয়ন নেতা। তিনি খুন হন। তখন রঘু ও শেখর অর্জুনকে তার মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে বলে। তারা একটা তলোয়ার জোগাড় করে। তারপর খুনিদের খুঁজে বের করে তাদের হত্যা করে। অর্জুনকেই পুলিশ এই গণহত্যার ব্যাপারে প্রধান অপরাধী মনে করে। রঘু ও শেখর তাকে দিল্লি চলে যেতে বলে। অর্জুন সেখানে মোহন কুমার শর্মা নাম নিয়ে এক রিয়েল এস্টেট এজেন্ট হিসেবে নতুন জীবন শুরু করে। কয়েক বছর পর অর্জুন যখন মুম্বইতে ফিরে আসে, তখন রঘু ও শেখর দুই হাত বাড়িয়ে তাকে স্বাগত জানায়। তারা এখন নিজেদের সামর্থ্যে গ্যাংস্টারে পরিণত হয়েছে। শ্রীবাস্তবদের বোন সঞ্জনাকে (বিপাশা বসু) ভালোবাসত অর্জুন। দীর্ঘ বিচ্ছেদের পর তার সঙ্গে আবার জোড়া লাগাল সে। সঞ্জনা চায় তার দুই দাদা আর অর্জুন অপরাধের পথ ছেড়ে সৎভাবে জীবনযাপন করুক। অর্জুন তার সঙ্গে সম্মত হয়। দুই ভাইয়ের মধ্যে রঘু একটু নরম মনের। তাকে সৎ পথে আনার চেষ্টা করে অর্জুন। খানিকটা সফলও হয়। তার পিছনে অবশ্য আরও একটা কারণ ছিল। রঘু একজন বিদ্যালয় শিক্ষিকার প্রেমে পড়েছিল এবং সে বলেছিল অপরাধ জগৎ থেকে বেরিয়ে না এলে সে রঘুর সঙ্গে কোনওরকম সম্পর্ক স্থাপনে রাজি নয়। রঘু যখন আন্তরিকভাবেই সৎ পথে আসার চেষ্টা করছে। সেই সময় শেখরের দেওয়া একটা খবরে সে পুরোপুরি ভেঙে পড়ে – যে অর্জুনের সঙ্গে তার দেখা হয়েছে, এই অর্জুন সেই অর্জুন নয়। আসলে সে এক সাদা পোষাকের পুলিশ অফিসার। তার উদ্দেশ্য যেনতেনপ্রকারেণ ওদের গ্রেফতার করা।

কলাকুশলী

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ