সঞ্জনা কাপুর

ভারতপিডিয়া থেকে
ImportMaster (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৭:১৭, ২৪ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ (robot: Import articles using বিশেষ:আমদানি)
(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন
সঞ্জনা কাপুর
SanjnaKapoor.jpg
২০১০ সালে সঞ্জনা কাপুর
জন্ম (1967-11-27) ২৭ নভেম্বর ১৯৬৭ (বয়স ৫৬)[১]
জাতীয়তাভারতীয়
পেশাঅভিনেতা, নাট্যব্যক্তিত্ব
দাম্পত্য সঙ্গীভাল্মিক থাপার
সন্তান
পিতা-মাতাশশী কাপুর
জেনিফার কেন্ডাল
আত্মীয়দেখুন কাপুর পরিবার

সঞ্জনা কাপুর (জন্ম: ২৭শে নভেম্বর ১৯৬৭[২]) হলেন একজন ভারতীয় নাট্য ব্যক্তিত্ব এবং ভারতীয় ও ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত প্রাক্তন ব্রিটিশ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। তিনি প্রয়াত শশী কাপুর এবং প্রয়াত জেনিফার কেন্ডালের কন্যা। তিনি ১৯৯৩ থেকে ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত মুম্বইয়ের পৃথ্বী মঞ্চে পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেছেন।[৩][৪]

প্রারম্ভিক জীবন

সঞ্জনা কাপুর ১৯৬৭ সালের ২৭শে নভেম্বর তারিখে ভারতের মহারাষ্ট্রের বোম্বের বিখ্যাত কাপুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর পিতামহ ছিলেন পৃথ্বীরাজ কাপুর এবং তাঁর চাচারা হলেন রাজ কাপুর এবং শাম্মী কাপুর। তাঁর ভাই কুনাল কাপুর এবং করণ কাপুরও বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তাঁর নানী জেফ্রি কেন্ডাল এবং লরা কেন্ডাল অভিনেত্রী ছিলেন; তাঁদের নাট্যদল শেক্সপিয়ার এবং অভিনয় করতে ভারত ও এশিয়া সফর করেছিলেন। দ্য মার্চেন্ট আইভরি ফিল্ম নির্মিত শেকসপিয়র ওয়াল্লাহ ছবিটি হালকাভাবে এই পরিবারটিকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল, যেখানে তাঁর বাবা এবং তাঁর খালা (অভিনেত্রী ফেলিসিটি কেন্ডাল) অভিনয় করেছিলেন। সঞ্জনা কাপুর মুম্বইয়ের বোম্বে ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে পড়াশোনা করেছেন।

কর্মজীবন

তিনি ১৯৮১ সালে তাঁর বাবার দ্বারা প্রযোজিত ৩৬ চৌরিঙ্গি লেন নামক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তাঁর অভিনয়ের সূচনা করেছিলেন; তাঁর মা জেনিফার কেন্ডাল উক্ত চলচ্চিত্রের মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। তিনি তাঁর মায়ের দ্বারা অভিনীত চরিত্রটির ছোট বেলার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। পরে তিনি তাঁর বাবার প্রযোজনায় নির্মিত উৎসব (১৯৮৪) ছবিতে হাজির হয়েছিলেন এবং হিরো হীরালাল (১৯৮৯) নামক একটি বলিউড চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে প্রথম কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন, যা বক্স অফিসে সফল হয়েছিল।

এরপরে তিনি ১৯৮৮ সালে মীরা নায়েরের সমালোচিত এবং প্রশংসিত চলচ্চিত্র সালাম বোম্বেতে উপস্থিত হয়েছিলেন, তবে ১৯৯০-এর দশকে তিনি মঞ্চ নাটকের দিকে মনোনিবেশ করেন এবং চলচ্চিত্রে অভিনয় ছেড়ে দেন। ১৯৯১ সালে, তিনি ফে এবং মাইকেল কানিনের ব্রডওয়ে নাটক অবলম্বনে নির্মিত আকিরা কুরোসাওয়ার অমর চলচ্চিত্র রাশোমোন-এ জাপানি স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। তিনি এ. কে. বীরের আরণ্যক-এ অভিনয় করেছেন। তিনি সাড়ে তিন বছর ধরে টেলিভিশনে আমুল ইন্ডিয়া শোতে উপস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি মুম্বইয়ের জুহুতে পৃথ্বী থিয়েটার পরিচালনা করেছেন এবং ২০১১ সাল পর্যন্ত শিশুদের জন্য থিয়েটার কর্মশালা পরিচালনা করেছিলেন।[৫]

২০১১ সালে, তিনি পৃথ্বী থিয়েটার ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছিলেন এবং ২০১২ সালে জুনুনথিয়েটার (যেটি একটি চারুকলা ভিত্তিক সংস্থা, যা ভ্রমণ দলের সাথে কাজ করে) চালু করেছিলেন। এটি ভারত জুড়ে ছোট ছোট স্থানে নাটক মঞ্চায়ন করে থাকে।

তথ্যসূত্র

  1. "Facebook Profile of Sanjana Kapoor" 
  2. Sanjana Kapoor Times of India, 11 December 2002.
  3. "High drama in Prithvi Theatre"। The Hindu। ১৮ ডিসেম্বর ২০০৫। ১২ আগস্ট ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০ 
  4. "Theatre: A second act of passion"Mint। ১৭ নভেম্বর ২০১১। 
  5. "Sanjna's passion"। The Tribune। ৬ আগস্ট ২০০০। 

বহিঃসংযোগ

লুয়া ত্রুটি মডিউল:কর্তৃপক্ষ_নিয়ন এর 348 নং লাইনে: attempt to index field 'wikibase' (a nil value)।