স্থানাঙ্ক: ২৫°১০′৪০.৯″ উত্তর ৮৮°৪২′১৪.২″ পূর্ব / ২৫.১৭৮০২৮° উত্তর ৮৮.৭০৩৯৪৪° পূর্ব / 25.178028; 88.703944

অগ্রপুরী বিহার

ভারতপিডিয়া থেকে
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন
অগ্রপুরী বিহার
আগ্রাদ্বিগুন ঢিবি
চিত্র:অগ্রপুর বিহার দুর থেকে.jpg
অগ্রপুরী বিহার
লুয়া ত্রুটি মডিউল:তথ্যছক_মানচিত্র এর 185 নং লাইনে: attempt to index field 'wikibase' (a nil value)।
অবস্থানআগ্রাদ্বিগুন ইউনিয়ন, ধামইরহাট উপজেলা, নওগাঁ জেলা
অঞ্চলরাজশাহী
স্থানাঙ্কলুয়া ত্রুটি মডিউল:স্থানাঙ্ক এর 545 নং লাইনে: attempt to index field 'wikibase' (a nil value)।
ধরনপ্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন
এলাকা৪ একর (১৬,০০০ মি)
স্থান নোটসমূহ
অবস্থাধ্বংসের পথে
মালিকানাবাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর
ব্যবস্থাপনাবাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর
স্থাপত্য
স্থাপত্য শৈলীউঁচু ঢিবি

অগ্রপুরী বিহার বা আগ্রাদ্বিগুন ঢিবি (ইংরেজি: Agrapuri Vihara) বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত একটি প্রাচীন স্থাপনা। এটি মূলত নওগাঁ জেলার ধামইরহাট উপজেলার আগ্রাদ্বিগুন ইউনিয়ন সদর আগ্রাদ্বিগুন বাজারের পাশেই অবস্থিত[১]বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর-এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা[১]

অবস্থান

ধামুইরহাট উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার পশ্চিম দিকে কাশিপুর নামক মৌজায় স্থানীয় আগ্রাদ্বিগুন বাজারের পশ্চিম পাশে বিহারটি অবস্থিত।[২][৩] পূর্বে এই প্রাচীন স্থান অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৪]

ইতিহাস

অগ্রপুরী বিহারের বিস্তারিত ইতিহাস জনা যায় নাই। বৌদ্ধধর্মাবলম্বী পাল রাজাদের রাজত্বকালে নির্মিত হয়েছিল।[২] তিব্বতীয় সাহিত্য অনুসারে অগ্রপুরী বিহার বলা যায়। বিহার বলতে মূলত বিদ্যালয় এবং উপাসনালয় দুইটির মিলিত স্থাপনা। একসময় বিহারটি বৌদ্ধ শিক্ষার বৃহৎ প্রতিষ্ঠান ছিল।[৫] তবে বর্তমানে স্থাপনাটি ধ্বংসের পথে।[৩]

বিবরণ

বিহারটি চার বর্গমাইল এলাকাজুড়ে অবস্থিত। বিহার এলাকায় অনেক প্রাচীন জলাশয়ের অস্তিত্ব দেখতে পাওয়া যায়। বিহারটি দেখতে পাহাড়ের মতো উঁচু ঢিবি আকৃতির। ঢিবি আকৃতির উপরের অংশ প্রায় সমতল।[২] আগ্রাদ্বিগুন ঢিবি নামে দুটি প্রাচীন গ্রামের মধ্যে অনেক দিঘি ছিল। প্রত্যেকটি প্রায় ১৫ থেকে ২০ একর আয়তনের। বর্তমানে এর চারপাশে অনেক পুরানো পাথর, শিলা পড়ে রয়েছে।[৪]

আরো পড়ুন

তথ্যসূত্র

  1. ১.০ ১.১ "প্রত্নস্হলের তালিকা"বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। www.archaeology.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  2. ২.০ ২.১ ২.২ আবুল কালাম মুহম্মদ আজাদ (২০১৯-০৬-০৪)। "ঈদের ছুটিতে ঘুরে আসুন প্রাচীন বাংলায়"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৪ 
  3. ৩.০ ৩.১ "প্রাচীন বিহার- হলুদ জগদ্দল অগ্রপুরী, ইতিহাস অনুদ্ঘাটিত"দৈনিক জনকন্ঠ। ১৮ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৪ 
  4. ৪.০ ৪.১ আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া; প্রশ্নোত্তরে বাঙলাদেশের প্রত্নকীর্তি (প্রথম খন্ড); ঝিনুক প্রকাশনী; তৃতীয় মুদ্রণঃ মার্চ ২০১৩; পৃষ্ঠা- ২২৯-৩০, ISBN 984- 70112-0112-0
  5. "আগ্রাদ্বিগুণ ঢিবি/ অগ্রপুরী বিহার"জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৪