ডুরান্ড কাপ
পরিভ্রমণে চলুন
অনুসন্ধানে চলুন
আয়োজক | ডুরান্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট সোসাইটি (ডিএফটিএস) |
---|---|
প্রতিষ্ঠিত | ১৮৮৮ |
অঞ্চল | ভারত |
দলের সংখ্যা | ১৬ |
সম্পর্কিত প্রতিযোগিতা | ইন্ডিয়ান সুপার লীগ আই-লিগ আই-লিগ দ্বিতীয় ডিভিশন |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | এফসি গোয়া (১ম শিরোপা) |
সবচেয়ে সফল ক্লাব | মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গল (১৬ টি শিরোপা উভয়েই) |
টেলিভিশন সম্প্রচারক | আড্ডাটাইমস[১] (অনলাইন প্রচার) সনি টেন (সেমি-ফাইনাল ও ফাইনাল) |
ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
২০২১ ডুরান্ড কাপ |
ডুরান্ড কাপ ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে সংঘটিত একটি ফুটবল প্রতিযোগিতা। এটি সিমলাতে প্রথম অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এটি এশিয়ার সবচেয়ে পুরোনো ফুটবল প্রতিযোগিতা ও বিশ্বের তৃতীয় পুরোনো ও সচল প্রতিযোগিতা।
ব্রিটিশ আধিকারিক স্যার মর্টিমার ডুরান্ডএর নামানুসারে এই প্রতিযোগিতার নাম। স্বাধীনতা লাভের পরে ভারতীয় সেনাবাহিনীএর দলগুলি প্রতিবছর অংশ নিচ্ছে।
ইতিহাস
ফরম্যাট
এই প্রতিযোগিতায় দুটি রাউন্ডে খেলা হয়:- গ্রুপ পর্ব ও নক-আউট পর্ব।
১৬টি দলকে চারটে গ্রুপে বিভাজিত করা হয়। প্রতিটি গ্রুপে চারটি দল থাকে। প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় একটি বা দুটি দল নক-আউট পর্বে অংশগ্রহণের যোগ্যতার্জন করে।
প্রতিটি দল তাদের স্কোয়াডে ২৪-৩০ জন খেলোয়াড় রাখতে পারে। বিদেশী খেলোয়াড় সাধারণত ৪ জন প্রতিদলে থাকে।
ট্রফি
জয়ী দল তিনটি ট্রফি লাভ করে:-
- ডুরান্ড কাপ (আসল ট্রফি---১৯৬৫ থেকে)
- প্রেসিডেন্ট কাপ (প্রথম ভারতীয় রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদ কর্তৃক প্রথমবারের জন্য প্রদত্ত)
- সিমলা ট্রফি (১৯০৩ থেকে)
ফলাফল
নীচে ফলাফল তালিকাভুক্ত করা হল:-[২]
বছর | বিজয়ী | স্কোর | রানার্স-আপ |
---|---|---|---|
ব্রিটিশ যুগ (১৮৮৮-১৯৪৭) | |||
১৮৮৮ | রয়্যাল স্কট ফুসিলিয়ার্স | ২–১ (অনিশ্চিত) |
হাইল্যান্ড লাইট ইনফ্যান্ট্রি |
১৮৮৯ | হাইল্যান্ড লাইট ইনফ্যান্ট্রি | ৮–১ | শিমলা রাইফেলস |
১৮৯০ | ০–০ ৪–২ (পুনরায় খেলা) |
রয়্যাল আইরিশ ফুসিলিয়ার্স | |
১৮৯১ | কিংস ওন স্কটিশ বর্ডারার্স | ২–১ | ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার রেজিমেন্ট |
১৮৯২ | ৩–০ | আরগিল অ্যান্ড সুদারল্যান্ড হাইল্যান্ডার্স | |
১৮৯৩ | হাইল্যান্ড লাইট ইনফ্যান্ট্রি | ২–১ (অনিশ্চিত) | |
১৮৯৪ | ১–০ | রয়্যাল স্কট ফুসিলিয়ার্স | |
১৮৯৫ | ৬–১ | সমারসেট লাইট ইনফ্যান্ট্রি | |
১৮৯৬ | সমারসেট লাইট ইনফ্যান্ট্রি | ৬–১ (অনিশ্চিত) |
দ্য ব্ল্যাক ওয়াচ |
১৮৯৭ | দ্য ব্ল্যাক ওয়াচ | ৪–০ (পুনরায় খেলা) |
সিমলা রাইফেলস |
১৮৯৮ | ২–০ | নর্থ স্টাফোর্ডশায়ার রেজিম্যান্ট | |
১৮৯৯ | ২–০ | ইয়র্কশায়ার রেজিম্যান্ট | |
১৯০০ | সাউথ ওয়েলস বর্ডারার্স | ২–০ | ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার রেজিমেন্ট |
১৯০১ | ২–১ | সাউথ স্ট্যাফোর্ডশায়ার রেজিমেন্ট | |
১৯০২ | হ্যাম্পশায়ার রেজিমেন্ট | ২–১ | ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার রেজিমেন্ট |
১৯০৩ | রয়্যাল আইরিশ রাইফেলস | ১–০ | কুইন্স রেজিমেন্ট |
১৯০৪ | নর্থ স্টাফোর্ডশায়ার রেজিম্যান্ট | ২–০ | দ্য ব্ল্যাক ওয়াচ |
১৯০৫ | রয়্যাল ড্রাগন্স | ১–০ | ডর্সেটশায়ার রেজিমেন্ট |
১৯০৬ | ক্যামেরোনিয়ান্স | ৩–০ | বেডফোর্ডশায়ার রেজিমেন্ট |
১৯০৭ | ১–০ (অ.স.প.) |
রয়্যাল ওয়েলশ ফুসিলিয়ার্স | |
১৯০৮ | ল্যাঙ্কাশায়ার ফুসিলিয়ার্স | ২–০ | রয়্যাল আইরিশ রাইফেলস |
১৯০৯ | ২–১ | কিংস রেজিমেন্ট | |
১৯১০ | রয়্যাল স্কটস | ১–০ | কিংস রয়্যাল রাইফেলস |
১৯১১ | দ্য ব্ল্যাক ওয়াচ | ১–০ (পুনরায় খেলা) |
ল্যাঙ্কাশায়ার ফুসিলিয়ার্স |
১৯১২ | রয়্যাল স্কটস | ১–০ | |
১৯১৩ | ল্যাঙ্কাশায়ার ফুসিলিয়ার্স | ১–০ | ৩য় কিংস রয়্যাল রাইফেলস |
১ম বিশ্বযুদ্ধের জন্য ১৯১৪-১৯১৯ খেলা বাতিল | |||
১৯২০ | দ্য ব্ল্যাক ওয়াচ | ২–১ | ক্যামেরোনিয়ান্স |
১৯২১ | ওয়ারসেস্টারশায়ার রেজিমেন্ট (৩য় ব্যাটেলিয়ন) |
১–০ | রয়্যাল ওয়েলশ ফুসিলিয়ার্স |
১৯২২ | ল্যাঙ্কাশায়ার ফুসিলিয়ার্স (২য় ব্যাটেলিয়ন) |
১–০ | রয়্যাল ফিল্ড আর্টিলারি (২৩তম ব্রিগেড) |
১৯২৩ | চেশায়ার রেজিম্যান্ট (১ম ব্যাটেলিয়ন) | ১–০ | এসেক্স রেজিম্যান্ট (২য় ব্যাটেলিয়ন) |
১৯২৪ | ওয়ারসেস্টারশায়ার রেজিমেন্ট (১ম ব্যাটেলিয়ন) | ২–০ |
পরিসংখ্যান
ফাইনাল
দলভিত্তিক
- সর্বাধিক জয়: ১৬, যুগ্ম রেকর্ড:
- মোহনবাগান (1953, 1959, 1960, 1963, 1964, 1965, 1974, 1977, 1979, 1980, 1982, 1984, 1985, 1986, 1994, 2000)[৩]
- ইস্টবেঙ্গল (1951, 1952, 1956, 1960, 1967, 1970, 1972,1978, 1982, 1989, 1990, 1991, 1993, 1995, 2002, 2004)[৩]
- সর্বাধিক একটানা জয়: ৩, যুগ্ম রেকর্ড:
- সর্বাধিক আত্মপ্রকাশ: ২৮
- সর্বাধিক জয়বিহীন আত্মপ্রকাশ: ৩
- ইস্ট ল্যাঙ্কাশায়ার রেজিমেন্ট (1880, 1900,1902)[৮]
- সর্বাধিক পরাজয়বিহীন আত্মপ্রকাশ: ৩, যুগ্ম রেকর্ড:
- সবচেয়ে বড় জয়
- হাইল্যান্ড লাইট ইনফ্যান্ট্রি ৮–১ সিমলা রাইফেলস (1889)[১৩]
- সর্বাধিক স্কোরিং: ৯, যুগ্ম রেকর্ড:
- হাইল্যান্ড লাইট ইনফ্যান্ট্রি ৮–১ সিমলা রাইফেলস (1889)[১৩]
- চার্চিল ব্রাদার্স ৫–৪ ইউনাইটেড (2011)[১৪]
- পরাজিত দলের মধ্যে সর্বাধিক গোলদাতা: ৪:
- ইউনাইটেড বনাম চার্চিল ব্রাদার্স (2011)[১৪]
- সর্বাধিক হার: ১২:
সম্প্রচারক
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ Durand Cup 2021 | Live & Exclusive on Addatimes | Streaming September 5th (English ভাষায়), সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-২৫
- ↑ "ডুরান্ড কাপ ফুটবল প্রতিযোগিতার ফলাফল"।
- ↑ ৩.০ ৩.১ ৩.২ ৩.৩ LBR, Team (২০১৮-০৫-০৫)। Limca Book of Records: India at Her Best (English ভাষায়)। Hachette India। আইএসবিএন 978-93-5195-240-4। ২০২১-০৮-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ "Trophy Room"। Mohun Bagan Athletic Club (English ভাষায়)। ২০১৯-০৬-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ "The oldest football tournament in India: Durand Cup"। SportsAdda (English ভাষায়)। ২০২১-০২-১৪। ২০২১-০৭-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ "East Bengal Club Archive"। eastbengalclub.com (English ভাষায়)। ২০২০-০৯-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ "Highland Light Infantry Football Team with the Durand Cup in Simla, 1893"। National Galleries of Scotland (English ভাষায়)। ২০২১-০৮-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ ৮.০ ৮.১ "India - List of Durand Cup Finals"। www.rsssf.com। ২০১৪-০৭-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ Salati, Aamir (২০১৬-০৮-২৯)। "Durand Cup 2016: All you need to know about Asia's oldest football tournament"। india.com (English ভাষায়)। ২০২১-০৮-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ "Salgaocar take on Bengaluru FC in Durand Cup semis"। The Times of India (English ভাষায়)। নভেম্বর ৫, ২০১৪। ২০২১-০৮-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ "Salgaocar beat Pune FC to win Durand Cup"। The Times of India (English ভাষায়)। নভেম্বর ৮, ২০১৪। ২০১৬-১১-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ "List of Winners/Runners-Up of the Durand Cup"। www.indianfootball.de। ২০২০-০৬-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ ১৩.০ ১৩.১ "Durand Cup Final's Results"। www.durandfootball.in। ২০২১-০৭-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-০৩।
- ↑ ১৪.০ ১৪.১ লুয়া ত্রুটি মডিউল:উদ্ধৃতি/শনাক্তক এর 47 নং লাইনে: attempt to index field 'wikibase' (a nil value)।