সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সেস, কলকাতা
| চিত্র:সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সেস, কলকাতা.png | |
| ধরন | প্রধান সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা ইনস্টিটিউট |
|---|---|
| স্থাপিত | ১৯৭৩ |
| অধিভুক্তি | যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, ভারতের সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা পরিষদ |
| চেয়ারম্যান | শ্রী জওহর সরকার |
| পরিচালক | অধ্যাপক রোসিংকা চৌধুরী |
| অবস্থান | লুয়া ত্রুটি মডিউল:স্থানাঙ্ক এর 545 নং লাইনে: attempt to index field 'wikibase' (a nil value)। |
| শিক্ষাঙ্গন | নগর |
| ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |
| লুয়া ত্রুটি মডিউল:মানচিত্রের_কাঠা এর 536 নং লাইনে: attempt to index field 'wikibase' (a nil value)। | |
সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সেস, কলকাতা (সিএসএসসিসি) হল একটি সামাজিক বিজ্ঞান এবং মানবিক গবেষণা ও শিক্ষাদান ইনস্টিটিউট। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় অবস্থিত।[১]
ইতিহাস
ভারতের সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা পরিষদ এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের যৌথ উদ্যোগে ১৯৭৩ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়,[২] কেন্দ্রটি ভারতের শীর্ষস্থানীয় সামাজিক বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তা কেন্দ্রগুলির অন্যতম।[৩][৪][৫][৬] এই কেন্দ্রটি অধ্যাপক এস নুরুল হাসান ভারতের শিক্ষামন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে প্রতিষ্ঠা করেন। অধ্যাপক বরুণ দে এর প্রথম পরিচালক হিসাবে নিযুক্ত হন।[৭]
একাডেমিক
কেন্দ্র
কেন্দ্রটি উত্তর-ঔপনিবেশিক, নিম্নবর্গ অধ্যয়ন এবং সাংস্কৃতিক শিক্ষা গবেষণা বিষয়ে বিশেষায়িত।
জাদুঘর
যদুনাথ সরকার গবেষণা কেন্দ্র এবং যাদুঘর নামে পরিচিত এই জাদুঘরে দেশীয় মধ্যম প্রাথমিক ও মাধ্যমিক সাহিত্যের বিস্তৃত সংগ্রহ রয়েছে।
প্রশাসন
কেন্দ্রটি একজন চেয়ারম্যান, পরিচালক এবং নিবন্ধক দ্বারা পরিচালিত হয়।
অবস্থান
প্রথম দিকে কলকাতার যদুনাথ সরকার রোডের (পূর্বের হ্রদ টেরেস) যদুনাথ ভবনে, স্যার যদুনাথ সরকারের প্রাক্তন বাসভবনে, এটি অবস্থিত ছিল। বর্তমানে গবেষণা কেন্দ্রটি কলকাতার পাটুলিতে একটি নতুন ভবনে অবস্থিত। গবেষণা কেন্দ্র এবং যাদুঘরটি ঐতিহাসিকের বাসভবনে রেখে দেয়া হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য শিক্ষক (অতীত ও বর্তমান)
- অমিয় কুমার বাগচী
- পার্থ চ্যাটার্জী
- দিপেশ চক্রবর্তী
- বরুণ দে
- অমিতাভ ঘোষ
- রামচন্দ্র গুহ
- সুগাতা মারজিৎ
- জ্ঞানেন্দ্র পান্ডে
- সুরজিৎ চন্দ্র সিনহা
- তপতি গুহ ঠাকুর্তা
তথ্যসূত্র
- ↑ "About The Centre"। cssscal.org। ৪ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Whole gamut of Social Sciences"। The Hindu। ৩০ এপ্রিল ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Sharique Hasan। "Social science research productivity rankings of Indian institutes"। stanford.edu। ২৩ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Top 25% Institutions and Economists in India, as of September 2010"। cssscal.org। ৩ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Ion Pohoaţă; Ionel Bostan (ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "The rise towards excellence of social science in India : a 'Nobel' confirmation of the value of economics and further implications" (PDF): 368–373। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Janaki Nair (৩ জানুয়ারি ২০১৭)। "JNU in 2016: It was the worst of years. It was the year of a new vice chancellor"। scroll.in। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Historian Barun De passes away, in 'The Hindu', 18 July 2013